স্টাফ রিপোর্টার ।। স্বামীর দেয়া ১ শতক ও জামাইয়ের কেনা ২ শতকসহ মোট তিন শতক জমির উপর দুই পরিবারের বসবাস। মেলে না কোন সরকারী ভাতার কার্ড।নেই কোন সরকারী অনুদান।লকডাউনের পরও খবর রাখেনি কেউ। আর কত গরিব হলে সরকারী ঘর পাওয়ার কথা জানালেন লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগম।
বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগমের বাড়ি উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের তেলিপাড়া গ্রামের আমের উদ্দিনের স্ত্রী।সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে ৩ শতক মাটিতে দুইটি ঘরে মেয়ে-জামাই এক ঘরে ও বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগম ও স্বামী আমের উদ্দিন থাকেন জরাজীর্ণ অপর ঘরে।
বৃদ্ধার মেয়ে নজিমা বেগম জানান, আমার স্বামী রিক্সা চালক।আমি চাল কলে কাজ করি।কোন রকম টেনেটুনে চলে আমাদের সংসার।মায়ের ঘর ভাল করার মতো সামর্থ আমার স্বামীর নাই।আমার মা আর কতো গরিব হলে সরকারী ঘর পাবে।সরকারী ঘর আমার মায়ের হক।
এ বিষয়ে জানতে চাই অত্র ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আক্কেল হোসেন জানান, আনোয়ার বেগম আমার প্রতিবেশী।আসলেই অভাবের কারণে তাদের থাকার ঘরটি নরবরে অবস্থা।আনোয়ারা বেগমকে একটি সরকারী ঘর দিলে উপকৃত হবে।
এ বিষয়ে সিংগীমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন দুলু বলেন, আপাততো গুচ্ছগ্রাম ছাড়া ব্যক্তি মালিকানা জমিতে কোন ঘর দেয় নাই।২০১৭ সালে ৩৫০ ঘরের তালিকা পাঠানো হয়েছেও বলে জানান তিনি।
প্রিয় পাঠক, আপনিও [নতুন বাংলার সংবাদ] পত্রিকার অনলাইনের অংশ হয়ে উঠুন। লাইফ স্টাইল বিষয়ক ফ্যাশন, স্বাস্থ্য, ভ্রমণ, নারী, ক্যারিয়ার, পরামর্শ, এখন আমি কী করব, খাবার, রূপচর্চা ও ঘরোয়া টিপস নিয়ে লিখুন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ছবিসহ মেইল করুন-
bijoynews2011@gmail.com
এ ঠিকানায়। লেখা আপনার নামে প্রকাশ করা হবে।]